পৃষ্ঠাসমূহ

Sunday, June 24, 2012

100 Most Beautiful Love Songs (MP3) & Download


Image

Various Artists - 100 Most Beautiful Love Songs (MP3) (5CDs Set) - 2006 
Genre: Pop | Label: Sony Music | 5CD | MP3 320 kbps | 6:14:52 | 877 MB

Now the most popular & unique personal growth and motivation newsletter in the world. 
Make your life a much happier place starting now! When you are done seeing the 100 most beautiful songs below...  
CD1 
1) Jamie Cullum - Everlasting Love 
2) Gwen Stefani - Cool 
3) Ronan Keating - When You Say Nothing At All 
4) Vanesa Carlton - A Thousand Miles 
5) Nelly Firtado - Try 
6) Suzanne Vega - Luka 
7) Sheryl Crow - Run, Baby, Run 
8) INXS - Never Tear Us Apart 
9) Jack Jones - Wives And Lovers 
10) Lighthouse Family - Lifted 
11) Gabrielle, london Session Orchestra - Out Of Reach 
12) Vanessa Williams - Save The Best For Last 
13) Sugarbabes - Too Lost In You 
14) Samantha Mumba - Always Come back To Your Love 
15) Girls Aloud - I'll Stand By You 
16) Busted - Sleeping With The Light On 
17) Del Amitri - Always The Last To Know 
18) Semisonic - Secret Smile 
19) Ryan Adam - Wonderwal 
20) Daniel Bedingfield - If You're Not The One 

CD2 
1) Barry White - You're The First, The Last, My Everything 
2) The Cranberries - linger 
3) Scorpions - Wind Of Change 
4) Wet Wet Wet - Love Is All Around 
5) Tear For Fears - Sowing The Seeds Of Love 
6) james - She's Star 
7) Maria McKee - Show Me Heaven 
8) Dina Carrol - Don't Be A Stranger 
9) The Housemartins - Caravan Of love 
10) Joe Jackson - Is She Really Going Out With Him 
11) Stan Getz, Joao Gilberto, Astrud Gilberto, Antonio Carlos Jobim - The GirlFrom Ipanema 
12) Womack & Womack - Teardrops 
13) Soft Cell - Tainted Love 
14) Walker Brothers - The Sun Ain't Gonna Shine Anymore 
15) The Velvet Underground - Pale Blue Eye 
16) Squeeze - Up The Junction 
17) Paul Weller - You Do Something To Me 
18) Tom Jones, Charles Blackwell - Without Love 
19) Steve Winwood - Valerie 
20) The Cure - Friday I'm In Love 

CD3 
1) Boyzone - No Matter What 
2) Chris De Burgh - The Lady In Red 
3) Emilia - Big Big World 
4) K-Ci & Jojo - All My Life 
5) Kool & The Gang - Cherish 
6) Peaches & Herb - Reunited 
7) Sonny & Cher - Al I Ever Need Is You 
8) Rita coolidge - (Your love Has Lifted Me) Higher & Higher 
9) Mica Paris - My One Temptation 
10) Pasty Cline, The Jordanaires - Crazy 
11) Rod Steward - You Wear it Well 
12) The Shangri-Las - Leader of The Pack 
13) Diana Ross - Touchme In The Morning 
14) Jeffrey Osborne - On The Wings Of Love 
15) Jimmy Ruffin - What Become The Brokenhearted 
16) Mary Wells - My Guys 
17) Aqua - Turn Back Time 
18) Appleton - Don't Worry 
19) Peter Frampton -Baby, I Love Your Way 
20) Joe Cocker, Jennifer Warnes - Up Where We Belong 

CD4 
1) Louis Armstrong - What A Wonderful World 
2) Billie Holiday - That Ole Devil Called Love 
3) Nina Simone - I Put A Spell On You 
4) Ella Fitzgerald, Buddy Bregman Orchestra - Ev'ry Time We Say Goodbye 
5) Dinah Washington - Mad About The Boy 
6) Silje Nergaard - Be Still My Heart 
7) Etta James - I Just Want To Make Love To You 
8) Micheal Jackson - One Day In Your Life 
9) Neil Sedaka - Laughter In The Rain 
10) Pat Boone, Billy Vaughn - Love Letter In The Sand 
11) Dusty Springfield - I Just Don't Know What To Do With Myself 
12) Gladys Knight & The Pips - Help Me Make It Through The Night 
13) Commodores - Three Time A Lady 
14) Four Tops - Reach Out, I'll Be There 
15) Smokey Robinson, The Miracles - The Tracks Of My Tears - Album Version 
16) The Platters - Smoke Gets In Your Eyes 
17) Engelbert Humperdinck - Release Me 
18) Bing Crosby - As The Time Goes By 
19) The Temptations - My Girl 
20) Marvin Gaye - How Sweet It Is (To Be Loved By You) 

CD5 
1) 10CC - I'm Not In Love 
2) ABC - The Look Of Love (Part 1) 
3) Level 42 - Leson In Love 
4) Joan Armatrading - Love And Affection 
5) Cat Stevens - Wild World 
6) Shanice - I Love Your Smile 
7) Shelby Lynne - Your Lies 
8) All About Eve - Martha's Harbour 
9) The LA's - There She Goes 
10) The Osmonds - Love Me For A Reason 
11) Billy Ray Cyrus - Achy Breaky Heart 
12) Shirly Bassey - Kiss Me Honey Honey Kiss Me 
13) Cher - If I Could Turn Back Time 
14) marty Wilde - Sea Of Love 
15) The Style Council - You're The Best Thing 
16) Jackson 5 - I'll Be There 
17) Righteous Brothers - Unchained Melody 
18) Extreme - More Than Words 
19) Lionel Richie - Say You Say Me 
20) Mary Jane Girls - All Night Long - Album Version 

Image
CODE: SELECT ALL
http://extabit.com/file/27avn9wt4aw7x/100MostBeautifulLoveSongs.rar

Saturday, June 23, 2012

এক অসাধারণ জীবনকথা যা জেনে রাখা উচিত


আমি আজ একটা লেখা শেয়ার করবো সবার সাথে। এই লেখাটি একটি বক্তব্যের লেখ্যরূপ যে বক্তব্যটি উপস্থাপিত হয়েছিলো বিশ্বসেরা বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে পরিচিত স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটির ছাত্রদের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে। বক্তব্যটি বেশ পুরোনো। তবে আমার জীবনে শোনা সবচাইতে মুগ্ধকর আর উৎসাহমূলক বক্তব্য। তাই সবার সাথে শেয়ার করে নিতে চাইছি। এই বক্তব্য দিয়েছিলেন স্টিভ জবস। যিনি অ্যাপল এবং পিক্সার অ্যানিমেশন নামক দুইটি সেরা প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও। বক্তব্য রেখেছিলেন ২০০৫ সালের ১২ জুন। লেখাটির ইংরেজি রূপ স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট থেকে নেয়া।
বক্তার জীবনের মতন এত রকম কঠিন সময়, কষ্টকর সময় আর বৈচিত্র্য আমাদের সবার জীবনে থাকেনা। কিন্তু আমাদের জীবনে থাকে অনেক রকম ঘাত-প্রতিঘাত আর সফলতার আকাঙ্ক্ষা। আর তাই সবারই এই লেখাটা পড়া প্রয়োজন বলে আমি মনে করি, ভালো লাগবে আর অনুপ্রাণিত হবেন সেই নিশ্চয়তা দিচ্ছি :)
——–
প্রথমেই একটা সত্য কথা বলে নিই
আমি কখনোই বিশ্ববিদ্যালয় পাস করিনি। তাই সমাবর্তন জিনিসটাতেও আমার কখনো কোনো দিন উপস্থিত হওয়ার প্রয়োজন পড়েনি। এর চেয়ে বড় সত্য কথা হলো, আজকেই কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠান সবচেয়ে কাছে থেকে দেখছি আমি। তাই বিশ্বের অন্যতম সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই সমাবর্তন অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে পেরে নিজেকে অত্যন্ত সম্মানিত বোধ করছি। কোনো কথার ফুলঝুরি নয় আজ, স্রেফ তিনটা গল্প বলব আমি তোমাদের। এর বাইরে কিছু নয়।
আমার 
পরিশিষ্টঃ পরিশিষ্টঃ
প্রথম গল্পটি কিছু বিচ্ছিন্ন বিন্দুকে এক সুতায় বেঁধে ফেলার গল্প
steve-jobs-ceo-apple-next
স্টিভ জবস-- অ্যাপেল কম্পিউটারের প্রতিষ্ঠাতা
ভর্তি হওয়ার ছয় মাসের মাথাতেই রিড কলেজে পড়ালেখায় ক্ষ্যান্ত দিই আমি। যদিও এর পরও সেখানে আমি প্রায় দেড় বছর ছিলাম, কিন্তু সেটাকে পড়ালেখা নিয়ে থাকা বলে না। আচ্ছা, কেন আমি বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়লাম?
এর শুরু আসলে আমার জন্মেরও আগে। আমার আসল মা ছিলেন একজন অবিবাহিত তরুণী। তিনি তখন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ছেন। আমার ভরণ-পোষণের দায়িত্ব নেওয়া তাঁর পক্ষে সম্ভব নয়। তিনি সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন, আমাকে এমন কারও কাছে দত্তক দেবেন, যাঁদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি আছে। সিদ্ধান্ত হলো এক আইনজীবী ও তাঁর স্ত্রী আমাকে দত্তক নেবেন। কিন্তু একদম শেষ মুহূর্তে দেখা গেল, ওই দম্পতির কারোরই বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি নেই, বিশেষ করে আইনজীবী ভদ্রলোক কখনো হাইস্কুলের গণ্ডিই পেরোতে পারেননি। আমার মা তো আর কাগজপত্রে সই করতে রাজি হন না। অনেক ঘটনার পর ওই দম্পতি প্রতিজ্ঞা করলেন, তাঁরা আমাকে অবশ্যই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াবেন, তখন মায়ের মন একটু গললো। তিনি কাগজে সই করে আমাকে তাঁদের হাতে তুলে দিলেন।

এর ১৭ বছর পরের ঘটনা। তাঁরা আমাকে সত্যি সত্যিই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি করিয়েছিলেন। কিন্তু আমি বোকার মতো বেছে নিয়েছিলাম এমন এক বিশ্ববিদ্যালয়, যার পড়ালেখার খরচ প্রায় তোমাদের এই স্ট্যানফোর্ডের সমান। আমার দরিদ্র মা-বাবার সব জমানো টাকা আমার পড়ালেখার পেছনে চলে যাচ্ছিল। ছয় মাসের মাথাতেই আমি বুঝলাম, এর কোনো মানে হয় না। জীবনে কী করতে চাই, সে ব্যাপারে আমার কোনো ধারণা নেই এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ালেখা এ ব্যাপারে কীভাবে সাহায্য করবে, সেটাও বুঝতে পারছিলাম না। অথচ মা-বাবার সারা জীবনের জমানো সব টাকা এই অর্থহীন পড়ালেখার পেছনে আমি ব্যয় করছিলাম। তাই আমি বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিলাম এবং মনে হলো যে এবার সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে।
সিদ্ধান্তটা ভয়াবহ মনে হলেও এখন আমি যখন পেছন ফিরে তাকাই, তখন মনে হয়, এটা আমার জীবনের অন্যতম সেরা সিদ্ধান্ত ছিল। বিশ্ববিদ্যালয় ছেড়ে দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই আমি ডিগ্রির জন্য দরকারী কিন্তু আমার অপছন্দের কোর্সগুলো নেওয়া বন্ধ করে দিতে পারলাম, কোনো বাধ্যবাধকতা থাকল না, আমি আমার আগ্রহের বিষয়গুলো খুঁজে নিতে লাগলাম।
পুরো ব্যাপারটিকে কোনোভাবেই রোমান্টিক বলা যাবে না। কারণ তখন আমার কোনো রুম ছিল না, বন্ধুদের রুমের ফ্লোরে ঘুমোতাম। ব্যবহৃত কোকের বোতল ফেরত দিয়ে আমি পাঁচ সেন্ট করে কামাই করতাম, যেটা দিয়ে খাবার কিনতাম। প্রতি রোববার রাতে আমি সাত মাইল হেঁটে হরেকৃষ্ণ মন্দিরে যেতাম শুধু একবেলা ভালো খাবার খাওয়ার জন্য। এটা আমার খুবই ভালো লাগত। এই ভালো লাগাটাই ছিল গুরুত্বপূর্ণ।
রিড কলেজে সম্ভবত দেশে সেরা ক্যালিগ্রাফি শেখানো হতো সে সময়। ক্যাম্পাসে সাঁটা পোস্টারসহ সবকিছুই করা হতো চমৎকার হাতের লেখা দিয়ে। আমি যেহেতু আর স্বাভাবিক পড়ালেখার মাঝে ছিলাম না, তাই যে কোনো কোর্সই চাইলে নিতে পারতাম। আমি ক্যালিগ্রাফি কোর্সে ভর্তি হয়ে গেলাম। সেরিফ ও স্যান সেরিফের বিভিন্ন অক্ষরের মধ্যে স্পেস কমানো-বাড়ানো শিখলাম, ভালো টাইপোগ্রাফি কীভাবে করতে হয়, সেটা শিখলাম। ব্যাপারটা ছিল সত্যিই দারুণ সুন্দর, ঐতিহাসিক, বিজ্ঞানের ধরাছোঁয়ার বাইরের একটা আর্ট। আমি এর মধ্যেই মজা খুঁজে পেলাম।
এ ক্যালিগ্রাফি জিনিসটা কোনো দিন বাস্তবজীবনে আমার কাজে আসবে—এটা কখনো ভাবিনি। কিন্তু ১০ বছর পর আমরা যখন আমাদের প্রথম ম্যাকিনটশ কম্পিউটার (আমরা যাকে ম্যাক বলে চিনি) ডিজাইন করি, তখন এর পুরো ব্যাপারটাই আমার কাজে লাগল। ওটাই ছিল প্রথম কম্পিউটার, যেটায় চমৎকার টাইপোগ্রাফির ব্যবহার ছিল। আমি যদি সেই ক্যালিগ্রাফি কোর্সটা না নিতাম, তাহলে ম্যাক কম্পিউটারে কখনো নানা রকম অক্ষর (টাইপফেইস) এবং আনুপাতিক দূরত্বের অক্ষর থাকত না। আর যেহেতু উইন্ডোজ ম্যাকের এই ফন্ট সরাসরি নকল করেছে, তাই বলা যায়, কোনো কম্পিউটারেই এ ধরনের ফন্ট থাকত না। আমি যদি বিশ্ববিদ্যালয় না ছাড়তাম, তাহলে আমি কখনোই ওই ক্যালিগ্রাফি কোর্সে ভর্তি হতাম না এবং কম্পিউটারে হয়তো কখনো এত সুন্দর ফন্ট থাকত না। অবশ্য বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকা অবস্থায় এসব বিচ্ছিন্ন ঘটনাকে এক সুতায় বাঁধা অসম্ভব ছিল, কিন্তু ১০ বছর পর পেছনে তাকালে এটা ছিল খুবই পরিষ্কার একটা বিষয়।
আবার তুমি কখনোই অনেকগুলো বিচ্ছিন্ন বিন্দুর সামনের দিকে তাকিয়ে তাদের একটা লাইন হিসেবে আঁকতে পারবে না। এটা কেবল পেছনে তাকিয়েই সম্ভব। অতএব, তোমাকে বিশ্বাস করতেই হবে, বিচ্ছিন্ন ঘটনাগুলো একসময় ভবিষ্যতে গিয়ে একটা অর্থবহ জিনিসে পরিণত হবেই। তোমার ভাগ্য, জীবন, কর্ম, কিছু না কিছু একটার ওপর তোমাকে বিশ্বাস রাখতেই হবে। এটা কখনোই আমাকে ব্যর্থ করেনি, বরং উল্টোটা করেছে।
আমার দ্বিতীয় গল্পটি ভালোবাসা আর হারানোর গল্প
আমি খুব ভাগ্যবান ছিলাম। কারণ, জীবনের শুরুতেই আমি যা করতে ভালোবাসি, তা খুঁজে পেয়েছিলাম।
আমার বয়স যখন ২০, তখন আমি আর ওজ দুজনে মিলে আমাদের বাড়ির গ্যারেজে অ্যাপল কোম্পানি শুরু করেছিলাম। আমরা পরিশ্রম করেছিলাম ফাটাফাটি, তাই তো দুজনের সেই কোম্পানি ১০ বছরের মাথায় চার হাজার কর্মচারীর দুই বিলিয়ন ডলারের কোম্পানিতে পরিণত হয়। আমার বয়স যখন ৩০, তখন আমরা আমাদের সেরা কম্পিউটার ম্যাকিন্টোস বাজারে ছেড়েছি। এর ঠিক এক বছর পরের ঘটনা। আমি অ্যাপল থেকে চাকরিচ্যুত হই। যে কোম্পানির মালিক তুমি নিজে, সেই কোম্পানি থেকে কীভাবে তোমার চাকরি চলে যায়? মজার হলেও আমার ক্ষেত্রে সেটা ঘটেছিল। প্রতিষ্ঠান হিসেবে অ্যাপল যখন বড় হতে লাগল, তখন কোম্পানিটি ভালোভাবে চালানোর জন্য এমন একজনকে নিয়োগ দিলাম, যে আমার সঙ্গে কাজ করবে। এক বছর ঠিকঠাকমতো কাটলেও এর পর থেকে তার সঙ্গে আমার মতের অমিল হতে শুরু করল। প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদ তার পক্ষ নিলে আমি অ্যাপল থেকে বহিষ্কৃত হলাম। এবং সেটা ছিল খুব ঢাকঢোল পিটিয়েই। তোমরা বুঝতেই পারছ, ঘটনাটা আমার জন্য কেমন হতাশাজনক ছিল। আমি সারা জীবন যে জিনিসটার পেছনে খেটেছি, সেটাই আর আমার রইল না।
সত্যিই এর পরের কয়েক মাস আমি প্রচন্ড দিশেহারা অবস্থায় ছিলাম। আমি ডেভিড প্যাকার্ড ও বব নয়েসের সঙ্গে দেখা করে পুরো ব্যাপারটার জন্য ক্ষমা চাইলাম। আমাকে তখন সবাই চিনত, তাই এই চাপ আমি আর নিতে পারছিলাম না। মনে হতো, ভ্যালি ছেড়ে পালিয়ে যাই। কিন্তু সেই সঙ্গে আরেকটা জিনিস আমি বুঝতে পারলাম, আমি যা করছিলাম, সেটাই আমি সবচেয়ে বেশি ভালোবাসি। চাকরিচ্যুতির কারণে কাজের প্রতি আমার ভালোবাসা এক বিন্দুও কমেনি। তাই আমি আবার একেবারে গোড়া থেকে শুরু করার সিদ্ধান্ত নিলাম।
প্রথমে মনে না হলেও পরে আবিষ্কার করলাম, অ্যাপল থেকে চাকরিচ্যুতিটা ছিল আমার জীবনের সবচেয়ে ভালো ঘটনা। আমি অনেকটা নির্ভার হয়ে গেলাম, কোনো চাপ নেই, সফল হওয়ার জন্য বাড়াবাড়ি রকমের কৌশল নিয়ে ভাবার অবকাশ নেই। আমি প্রবেশ করলাম আমার জীবনের সবচেয়ে সৃজনশীল অংশে।
পরবর্তী পাঁচ বছরে নেক্সট ও পিক্সার নামের দুটো কোম্পানি শুরু করি আমি, আর প্রেমে পড়ি এক অসাধারণ মেয়ের, যাকে পরে বিয়ে করি। পিক্সার থেকে আমরা পৃথিবীর প্রথম কম্পিউটার অ্যানিমেশন ছবি টয় স্টোরি তৈরি করি। আর এখন তো পিক্সারকে সবাই চেনে। পৃথিবীর সবচেয়ে সফল অ্যানিমেশন স্টুডিও। এরপর ঘটে কিছু চমকপ্রদ ঘটনা। অ্যাপল নেক্সটকে কিনে নেয় এবং আমি অ্যাপলে ফিরে আসি। আর লরেনের সঙ্গে চলতে থাকে আমার চমত্কার সংসার জীবন।
আমি মোটামুটি নিশ্চিত, এগুলোর কিছুই ঘটত না, যদি না অ্যাপল থেকে আমি চাকরিচ্যুত হতাম।
এটা আমার জন্য খুব বাজে আর তেতো হলেও দরকারি একটা ওষুধ ছিল। কখনো কখনো জীবন তোমাকে ইটপাটকেল মারবে, কিন্তু বিশ্বাস হারিয়ো না। আমি নিশ্চিত, যে জিনিসটা আমাকে সামনে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছিল সেটা হচ্ছে, আমি যে কাজটি করছিলাম, সেটাকে আমি অনেক ভালোবাসতাম।
তোমাকে অবশ্যই তোমার ভালোবাসার কাজটি খুঁজে পেতে হবে, ঠিক যেভাবে তুমি তোমার ভালোবাসার মানুষটিকে খুঁজে বের করো। তোমার জীবনের একটা বিরাট অংশজুড়ে থাকবে তোমার কাজ, তাই জীবন নিয়ে সত্যিকারের সন্তুষ্ট হওয়ার একমাত্র উপায় হচ্ছে এমন কাজ করা, যে কাজ সম্পর্কে তোমার ধারণা, এটা একটা অসাধারণ কাজ। আর কোনো কাজ তখনই অসাধারণ মনে হবে, যখন তুমি তোমার কাজটিকে ভালোবাসবে। যদি এখনো তোমার ভালোবাসার কাজ খুঁজে না পাও, তাহলে খুঁজতে থাকো। অন্য কোথাও স্থায়ী হয়ে যেয়ো না। তোমার মনই তোমাকে বলে দেবে, যখন তুমি তোমার ভালোবাসার কাজটি খুঁজে পাবে। যেকোনো ভালো সম্পর্কের মতোই, তোমার কাজটি যতই তুমি করতে থাকবে, সময় যাবে, ততই ভালো লাগবে। সুতরাং খুঁজতে থাকো, যতক্ষণ না ভালোবাসার কাজটি পাচ্ছ। অন্য কোনোখানে নিজেকে স্থায়ী করে ফেলো না।
আমার তৃতীয় ও শেষ গল্পটির বিষয় মৃত্যু
আমার বয়স যখন ১৭ ছিল, তখন আমি একটা উদ্ধৃতি পড়েছিলাম—‘তুমি যদি প্রতিটি দিনকেই তোমার জীবনের শেষ দিন ভাব, তাহলে একদিন তুমি সত্যি সত্যিই সঠিক হবে।’ এ কথাটা আমার মনে গভীরভাবে রেখাপাত করেছিল এবং সেই থেকে গত ৩৩ বছর আমি প্রতিদিন সকালে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজেকে জিজ্ঞেস করি—আজ যদি আমার জীবনের শেষ দিন হতো, তাহলে আমি কি যা যা করতে যাচ্ছি, আজ তা-ই করতাম, নাকি অন্য কিছু করতাম? যখনই এ প্রশ্নের উত্তর একসঙ্গে কয়েক দিন ‘না’ হতো, আমি বুঝতাম, আমার কিছু একটা পরিবর্তন করতে হবে।
পৃথিবী ছেড়ে আমাকে একদিন চলে যেতে হবে, এ জিনিসটা মাথায় রাখার ব্যাপারটাই জীবনে আমাকে বড় বড় সব সিদ্ধান্ত নিতে সবচেয়ে বেশি সাহায্য করেছে। কারণ, প্রায় সবকিছুই যেমন, সব অতি প্রত্যাশা, সব গর্ব, সব লাজলজ্জা আর ব্যর্থতার গ্লানি—মৃত্যুর মুখে হঠাৎ করে সব নেই হয়ে যায়, টিকে থাকে শুধু সেটাই, যা সত্যিই গুরুত্বপূর্ণ। তোমার কিছু হারানোর আছে—আমার জানা মতে, এ চিন্তা দূর করার সবচেয়ে সহজ উপায় হচ্ছে, সব সময় মনে রাখা যে একদিন তুমি মরে যাবে। তুমি খোলা বইয়ের মতো উন্মুক্ত হয়েই আছ। তাহলে কেন তুমি সেই পথে যাবে না, যে পথে তোমার মন যেতে বলছে তোমাকে?
প্রায় এক বছর আগের এক সকালে আমার ক্যানসার ধরা পড়ে। ডাক্তারদের ভাষ্যমতে, এর থেকে মুক্তির কোনো উপায় নেই আমার। প্রায় নিশ্চিতভাবে অনারোগ্য এই ক্যানসারের কারণে তাঁরা আমার আয়ু বেঁধে দিলেন তিন থেকে ছয় মাস। উপদেশ দিলেন বাসায় ফিরে যেতে। যেটার সোজাসাপটা মানে দাঁড়ায়, বাসায় গিয়ে মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত হও। এমনভাবে জিনিসটাকে ম্যানেজ করো, যাতে পরিবারের সবার জন্য বিষয়টা যথাসম্ভব কম বেদনাদায়ক হয়।
সারা দিন পর সন্ধ্যায় আমার একটা বায়োপসি হলো। তাঁরা আমার গলার ভেতর দিয়ে একটা এন্ডোস্কোপ নামিয়ে দিয়ে পেটের ভেতর দিয়ে গিয়ে টিউমার থেকে সুঁই দিয়ে কিছু কোষ নিয়ে এলেন। আমাকে অজ্ঞান করে রেখেছিলেন, তাই কিছুই দেখিনি। কিন্তু আমার স্ত্রী পরে আমাকে বলেছিল, চিকিৎসকেরা যখন এন্ডোস্কোপি থেকে পাওয়া কোষগুলো মাইক্রোস্কোপের নিচে রেখে পরীক্ষা করা শুরু করলেন, তখন তাঁরা কাঁদতে শুরু করেছিলেন। কারণ, আমার ক্যানসার এখন যে অবস্থায় আছে, তা সার্জারির মাধ্যমে চিকিৎসা সম্ভব। আমার সেই সার্জারি হয়েছিল এবং দেখতেই পাচ্ছ, এখন আমি সুস্থ।
কেউই মরতে চায় না। এমনকি যারা স্বর্গে যেতে চায়, তারাও সেখানে যাওয়ার জন্য তাড়াতাড়ি মরতে চায় না। কিন্তু মৃত্যুই আমাদের গন্তব্য। এখনো পর্যন্ত কেউ এটা থেকে বাঁচতে পারেনি। এমনই তো হওয়ার কথা। কারণ, মৃত্যুই সম্ভবত জীবনের অন্যতম প্রধান আবিষ্কার। এটা জীবনের পরিবর্তনের এজেন্ট। মৃত্যু পুরোনোকে ঝেড়ে ফেলে ‘এসেছে নতুন শিশু’র জন্য জায়গা করে দেয়। এই মুহূর্তে তোমরা হচ্ছ নতুন, কিন্তু খুব বেশি দিন দূরে নয়, যেদিন তোমরা পুরোনো হয়ে যাবে এবং তোমাদের ঝেড়ে ফেলে দেওয়া হবে। আমার অতি নাটুকেপনার জন্য দুঃখিত, কিন্তু এটাই আসল সত্য।
তোমাদের সময় সীমিত। কাজেই কোনো মতবাদের ফাঁদে পড়ে, অর্থাৎ অন্য কারও চিন্তাভাবনার ফাঁদে পড়ে অন্য কারও জীবনযাপন করে নিজের সময় নষ্ট করো না। যাদের মতবাদে তুমি নিজের জীবন চালাতে চাচ্ছ, তারা কিন্তু অন্যের মতবাদে চলেনি, নিজের মতবাদেই চলেছে। তোমার নিজের ভেতরের কণ্ঠকে অন্যদের শেকলে শৃঙ্খলিত করো না। আর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো, নিজের মন আর ইনটুইশনের মাধ্যমে নিজেকে চালানোর সাহস রাখবে। ওরা যেভাবেই হোক, এরই মধ্যে জেনে ফেলেছে, তুমি আসলে কী হতে চাও। এ ছাড়া আর যা বাকি থাকে, সবই খুব গৌণ ব্যাপার।
আমি যখন তরুণ ছিলাম, তখন দি হোল আর্থ ক্যাটালগ নামের অসাধারণ একটা পত্রিকা প্রকাশিত হতো; যেটা কিনা ছিল আমাদের প্রজন্মের বাইবেল। এটা বের করতেন স্টুয়ার্ড ব্র্যান্ড নামের এক ভদ্রলোক। তিনি তাঁর কবিত্ব দিয়ে পত্রিকাটিকে জীবন্ত করে তুলেছিলেন।
স্টুয়ার্ট ও তাঁর টিম পত্রিকাটির অনেক সংখ্যা বের করেছিল। সত্তরের দশকের মাঝামাঝি সময়ে, আমার বয়স যখন ঠিক তোমাদের বয়সের কাছাকাছি, তখন পত্রিকাটির শেষ সংখ্যা প্রকাশিত হয়। বিদায়ী সেই সংখ্যার শেষ পাতায় ছিল একটা ভোরের ছবি। তার নিচে লেখা ছিল— ক্ষুধার্ত থেকো, বোকা থেকো । এটা ছিল তাদের বিদায়কালের বার্তা– “ক্ষুধার্ত থেকো, বোকা থেকো”।
আমি নিজেও সব সময় এটা মেনে চলার চেষ্টা করেছি। আজ তোমরা যখন বিশ্ববিদ্যালয়ের গণ্ডি ছেড়ে আরও বড়, নতুন একটা জীবনে প্রবেশ করতে যাচ্ছ, আমি তোমাদেরও এটা মেনে চলার আহ্বান জানাচ্ছি।
Stay Hungry. Stay Foolish.
ক্ষুধার্ত থেকো, বোকা থেকো
তোমাদের সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
— —
স্ট্যানফোর্ডে স্টিভ জবসের বক্তব্য নিয়েছি তাদের ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিও থেকেঃ

পরিশিষ্টঃ

Tuesday, June 19, 2012

Rana's World: ⌠ অনুপ্রেরণা ۞ Inspiration ⌡--- প্রথম পর্ব

Rana's World: ⌠ অনুপ্রেরণা ۞ Inspiration ⌡--- প্রথম পর্ব

⌠ অনুপ্রেরণা ۞ Inspiration ⌡--- প্রথম পর্ব



ü  মুসলমান ভাইদের প্রতি একটি উপদেশ দিয়ে শুরু হলো অনুপ্রেরণা ۞ Inspiration এর যাত্রা- 
সরল, সহজ, সঠিক ও হেদায়েতের পথ প্রচার কর যদি একটি মাত্র আয়াতও হয়।

ü  সর্বপ্রথম যে ক্ষমা চাইতে পারে সে হল সবচেয়ে সাহসী
সর্বপ্রথম যে ক্ষমা করে সে সবচেয়ে দৃঢ় মানসিকতার অধিকারী
সর্বপ্রথম যে কারো অপরাধ ভুলে যেতে পারে সে সবচেয়ে বেশি সুখী :)

[
একমত/দ্বিমত থাকলে জানাতে পারেন]

ü  জীবনে কোনো আঘাত পেয়ে থাকলে সবচেয়ে বড় প্রতিশোধ হচ্ছে সেদিকে আর না তাকিয়ে সামনে এগিয়ে যাওয়া।আপনি কষ্ট পাচ্ছেন তা কাউকে দেখার সন্তুষ্টি দেয়াটা বোকামী।

ü  একজন শিশুর কাছে আমাদের তিনটি জিনিষ শেখার আছেঃ

কোনো কারন ছাড়াও সবসময় সুখী থাকা 

সবসময় কিছু না কিছু নিয়ে ব্যস্ত থাকা

নিজের যেটা চাই তা সর্বোচ্চ শক্তি দিয়ে চাইতে শেখা।

ü  শিক্ষকরা প্রথমে আমাদের শেখায় পরে পরীক্ষা নেয়,

কিন্তু জীবন প্রথমে আমাদের পরীক্ষা নেয়,তারপর শেখায়

[
তাই ভুল থেকে শিক্ষা নিতে শিখুন]

ü  আপনি কি জানেন একটি গাড়ির ফ্রন্ট মিরর এত বড় আর পেছনে দেখার মিরর এত ছোট হয় কেন?
কারন 
..
..
..
..

ভবিষ্যত অতীতের চেয়ে ঠিক অতটাই বেশি গুরুত্বপূর্ন 

তাই অতীত নিয়ে ভেবে সময় নষ্ট না করে সামনে এগিয়ে যান।

ü  আমরা যদি সাফল্যকে একটা গাড়ির সাথে তুলনা করি তবে তার চাকা হলো 'পরিশ্রম', 
আর সেই গাড়িটা 'আত্ববিশ্বাস' নামের জ্বালানী ছাড়া চালানো অসম্ভব !!....:-)

ü  আমরা অনেক সময় চিন্তা করি যে অন্যের জীবন আমাদের চেয়ে অনেক বেশি সুখের 
কিন্তু সবসময় ভুলে যাই যে আমরাও অনেকের কাছে 'অন্যকেউ'

So, LIVE Life, LOVE Life. ;-)

ü  আপনার শক্তির প্রয়োজন হবে শুধুমাত্র তখনই যখন আপনি কারো ক্ষতি করতে ইচ্ছুক,

এছাড়া অন্য সবকিছু করতে শুধুমাত্র ভালোবাসাই যথেষ্ট .. :)

ü  অনেককেই বলতে শুনি তারা কোনো কাজ করতে গেলে কখনো পর্যাপ্ত সময় পাননা।
একবার ভাবুন, 
মাদার তেরেসা,আলবার্ট আইনস্টাইন,লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি,মহাত্বা গান্ধী যতটুকু সময় পেয়েছিলেন আপনার জন্যও ঠিক ততটুকুই সময় বরাদ্দ রয়েছে।

সময়কে কাজে লাগান,নাহলে সেই পুনো কথাটি কাগজেই থেকে যাবে-
TIME & TIDE WAIT FOR NONE!

ü  অনেককেই বলতে শুনি তারা কোনো কাজ করতে গেলে কখনো পর্যাপ্ত সময় পাননা।
একবার ভাবুন, 
মাদার তেরেসা,আলবার্ট আইনস্টাইন,লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি,মহাত্বা গান্ধী যতটুকু সময় পেয়েছিলেন আপনার জন্যও ঠিক ততটুকুই সময় বরাদ্দ রয়েছে।

সময়কে কাজে লাগান,নাহলে সেই পুরনো কথাটি কাগজেই থেকে যাবে-
TIME & TIDE WAIT FOR NONE!

ü  I will not say i failed 1000 times,

I will say that i discovered there are 1000 ways that can cause failure.

-Thomas EdisonI will not say i failed 1000 times,


ü  আল্লাহর অনুগত দাস আর কুফরীর মাঝে মিলন সেতু হলো সালাত ত্যাগ করা । [ সহীহ মুসলিম ]
তাই যারা জেগে আছেন,৫টা মিনিট ব্যয় করে নামাজটা পড়ে আসুন।

ü  আবু হুরায়রা (রা) হতে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (স) জুমার দিনের ফযিলত সম্পর্কে বলেন,

"
শুক্রবারে এমন একটি ক্ষণ আছে যখন একজন মুসলিম, সে নামাজ আদায় করেছে এবং দুয়া করেছে, সেই দুয়া কবুল করা হয়ে থাকে"। তিনি(স) তাঁর হাতের দ্বারা ইশারা করে বোঝান যে, তা খুব অল্প একটি সময় । (বুখারি ও মুসলিম)

ü       Learn from yesterday
Live for today
Hope for tomorrow



ü  " You will definitely succeed in your life,
if you follow all the advices that you Give to others...!!!
:)


আজ এ পর্যন্তই। সামনে আবার অনুপ্রেরণা ۞ Inspiration নিয়ে আবার হাজির হব।